ভাইভা টিপস : সাক্ষাৎকারে করতে মানা
ইন্টারভিউ একটা যুদ্ধক্ষেত্রের মতো। এখানে প্রথমেই নিজের সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা দিতে হবে। ভুল করলে দ্বিতীয় সুযোগ আর পাওয়া যাবে না। জেনে নিন চাকরি সাক্ষাৎকারে করা যাবে না- এমন ৫টি বিষয়।
ইন্টারভিউ একটা যুদ্ধক্ষেত্রের মতো। এখানে প্রথমেই নিজের সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা দিতে হবে। ভুল করলে দ্বিতীয় সুযোগ আর পাওয়া যাবে না। জেনে নিন চাকরি সাক্ষাৎকারে করা যাবে না- এমন ৫টি বিষয়।
ভাইভা বোর্ডে ভালো করতে হলে আপনাকে হতে হবে আত্মবিশ্বসী ও বিনয়ী। ভাইভা বোর্ডে ব্যক্তিত্ব বিকাশে কৌশলী হোন এবং কথায় নিজের জ্ঞানের স্ফুরণ ঘটাতে চেষ্টা করুন। ভাইভা বোর্ডে করণীয় সম্পর্কে লিখেছেন মো: শহীদুর রহমান ভূঁইয়া ১। আপনি মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হলে ভাইবার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকুন। ২। যে বিভাগের যে পদের জন্য পরীক্ষা দিয়েছেন যেমন- পুলিশ
মো: বাকীবিল্লাহ বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ। চাকরির জন্য ছুটতে ছুটতে আপনি হয়তো ক্লান্ত। জীবনে অনেক সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, অনেক সময় ভেবেছেন এবার চাকরিটা হয়েই যাবে। কিন্তু ডাক আসেনি। মনে ভর করেছে হতাশা। কিন্তু আসলে সমস্যাটা কী? ১. ব্যক্তিত্ব ও চিন্তাশীলতার প্রমাণ না দেয়া সাক্ষাৎকারের সময় প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর হতে হবে যথাযথ ও
সাক্ষাৎকারের সময় সবচেয়ে বিব্রতকর ও অস্বস্তিদায়ক পরিস্থিতি তৈরি হয় বেতন নিয়ে আলোচনার সময়। বিশেষ করে নতুন চাকরিপ্রার্থীদের। কিন্তু আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই বেতন। কারণ এর ওপর নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আপনি চাকরি করবেন কি করবেন না। প্রতিষ্ঠান চায় কম বেতনে ভালো মানের কর্মী। আর আপনার দরকার বেশি বেতন। তাই এই আলোচনায় আপনার সফলতা নির্ভর
আসাদ চৌধুরী। বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক। মনোগ্রাহী টেলিভিশন উপস্থাপনা ও আবৃত্তির জন্য জনপ্রিয় তিনি। আসাদ চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জের উলানিয়া নামক স্থানে। পিতা মোহাম্মদ আরিফ চৌধুরী। মাতা সৈয়দা মাহমুদা বেগম। স্ত্রী সাহানা বেগম। উলানিয়া হাই স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১৯৫৭ সালে। ১৯৬০ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
তরুণরা ইচ্ছে করলেই ক্যারিয়ার হিসেবে লেখালেখির জগৎকে সমৃদ্ধ করতে পারে Read More »
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের কাজের ক্ষেত্রও বাড়ছে। নিত্য নতুন এসব কর্মক্ষেত্রে নিজেদের যুক্ত করে অনেকেই সফলভাবে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। আমাদের দেশে তেমনি একটি কর্মক্ষেত্র হচ্ছে ইন্টেরিয়র ডিজাইন। প্রতিটি স্থানকে কাজে লাগিয়ে আসবাব, লাইট, গৃহসজ্জা সামগ্রীর যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়ি, অফিস বা যেকোনো প্রতিষ্ঠানকে আরামদায়ক ও নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করাই ইন্টেরিয়র ডিজাইনের প্রধান লক্ষ্য। আর
ড. ইনামুল হক। সবার কাছে পরিচিত একজন অভিনেতা হিসেবে। যিনি ১৯৫৯ সালে মঞ্চের মাধ্যমে এ জগতে পা রাখেন। তবে এ পরিচয়ের বাইরেও রয়েছে তার আরো একটি পরিচয়। সেই পরিচয় এবং ক্যারিয়ার গঠনে করণীয় বিষয়ে কথা বলেছেন ক্যারিয়ার ইনটেলিজেন্সের সাথে। আপনার বেড়ে ওঠা সম্পর্কে কিছু বলুন। ড. ইনামুল হক : অনেক বিচিত্র ঘটনার মধ্যে আমার বেড়ে
‘ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজে লেগে থাকা’ Read More »