ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং

ক্যারিয়ার জীবনের সূচনাতেই জটিলতা ও সংকট থেকে বাঁচতে হলে তরুণদের এমন একটি ক্যারিয়ার বেছে নেয়া উচিৎ যেখানে তাদের নিজেদের আগ্রহ ও যোগ্যতার সমন্বয় সাধন সম্ভব। এজন্য ক্যারিয়ারের লক্ষ্য নির্ধারণে কলেজ জীবনই হল সর্বোত্তম সময়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র ঠাট্টা করে বলছিল- তাদের বাবাদের প্রজন্মের প্রধান সংকট ছিল মধ্যজীবনের সংকট। অথচ তাদের প্রজন্মে এসে তারা এখন

প্রশ্ন: আমি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক পড়ছি। ভবিষ্যতে কী করব? উত্তর: বর্তমান সময়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এখন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য বিসিএস পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব। এ ছাড়া বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ আছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষে গবেষণা নিয়ে দুটি বিষয় পড়তে হয়। ফলে দেশের বিভিন্ন এনজিওতে

আমি লোকপ্রশাসন বিষয়ে স্নাতক পড়ছি। এ বিষয়ে পড়াশোনা করে কোথায় চাকরি পাওয়া যাবে? উত্তর: লোকপ্রশাসন বিভাগের ছেলেমেয়েদের চাহিদা বর্তমানে অনেক। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এ বিভাগের ছেলেমেয়েরা সবচেয়ে বেশি চাকরির সুযোগ পান। বিসিএসে যতগুলো ক্যাডার রয়েছে এর মধ্যে প্রশাসন, পুলিশ, সিভিল সার্ভিস ক্যাডারে চাকরি পান এ বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা। এ ছাড়া দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা,

প্রশ্ন: আমি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সমাজকর্ম বিষয়ে অনার্স পড়ছি। এ বিষয়ে পড়ে আমি কী কী ধরনের চাকরি পেতে পারি? উজ্জ্বল মণ্ডল, সাতক্ষীরা। উত্তর: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সমাজকর্ম বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের চাকরির ক্ষেত্র বর্তমানে অনেক সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন এনজিও, উন্নয়ন সংস্থাগুলোতে এ বিভাগের ছেলেমেয়েদের চাহিদা বেশি। ফলে এ বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা পাস করার সঙ্গে সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে যুক্ত

মো: বাকীবিল্লাহ ক্যারিয়ারে উত্থান-পতন একটি অনিবার্য বাস্তবতা। সমগতিতে কাঙ্খিত লক্ষ্যে অথবা ক্যারিয়ারের শীর্ষে পৌঁছেছেন এমন লোক পৃথিবীতে পাওয়া দায়। কিন্তু কেন এই উত্থান-পতন। এর পেছনে দায়ী কে? অনেক সময় প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা দায়ী হতে পারে এক্ষেত্রে। কিন্তু আপনি নিজেই দায়ী নন তো? একটু ভেবে দেখুন তো। হতে পারে নিজের কিছু আচরণ ও দৃষ্টিভঙ্গির কারণেই হয়তো