সরকারি হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা এবং বেতন বৃদ্ধির পর এর সম্মান ও চাহিদা আরও বেড়েছে। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ হয়ে থাকে।
● শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণিতে স্নাতক (বা সমমানের ডিগ্রি) পাস হতে হবে। শিক্ষাজীবনে একাধিক তৃতীয় বিভাগ (শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ/জিপিএ) গ্রহণযোগ্য হবে না।
● পরীক্ষা: মাধ্যমিকে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় ২০০ নম্বর ও মৌখিক পরীক্ষায় ৫০ নম্বর থাকে।
অন্যদিকে, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা সরকারি কলেজ ও মাদ্রাসাগুলোতে বিভিন্ন বিষয়ের প্রভাষক পদে নিয়োগ পান। সারা দেশে প্রভাষক পদের তীব্র সংকট কাটাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ অনুরোধে আগামী ৪১তম বিসিএসে সরকারি কলেজগুলোর প্রায় দুই হাজার শূন্যপদ পূরণ করার নীতিগত সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করেছে পিএসসি। তাই যাঁরা স্বপ্ন দেখছেন কলেজের শিক্ষক হওয়ার, প্রস্তুতি নিন এখন থেকেই।
জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী এখন বেসরকারি বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় নিয়োগ দেওয়া হবে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মেধাক্রম অনুসারে, অর্থাৎ নিয়োগের ক্ষেত্রে ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির কোনো ভূমিকা থাকছে না।
আপনিও লিখুন
প্রিয় পাঠক, আপনিও লিখতে পারেন ক্যারিয়ার ইনটেলিজেন্সে। শিক্ষা, ক্যারিয়ার বা পেশা সম্পর্কে যে কোনো লেখা আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন। পাঠাতে পারেন অনুবাদ লেখাও। তবে সেক্ষেত্রে মূল উৎসটি অবশ্যই উল্লেখ করুন লেখার শেষে। লেখা পাঠাতে পারেন ইমেইলে অথবা ফেসবুক ইনবক্সে। ইমেইল : [email protected]