বিসিএসে সফল হতে ইব্রাহিম খলিলের ১১ টিপস

বিসিএসে আপনার চারপাশের ভাই-বোনদের সাফল্য দেখে মনে মনে ভাবছেন সামনের বিসিএস টা আপনার হতেই হবে। আপনিও একটা শুকরিয়ার স্ট্যাটাস দিবেন। বুক ভরে লম্বা একটা শ্বাস নিবেন। সুখের কান্নাটা আপনার চোখেও অশ্রু হয়ে ঝড়বে।

বিসিএসসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফলকাম হবার নেপথ্য সংগ্রামের কথা লিখেছেন ইব্রাহিম খলিল মুহিম; ৩৬তম বিসিএসে অ্যাডমিন ক্যাডার এবং ১০ম  বিজেএসে (জুডিশিয়াল সার্ভিস) সুপারিশপ্রাপ্ত

বিসিএস ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের কাছ থেকে আগামীর বিসিএস ক্যাডারদের অনুপ্রেরণা দিয়ে তেমন কোনো লেখা চোখে পড়ল না। মে বি এটার একটা বড় কারণ- সবাই এখন সেলিব্রেশন নিয়ে ব্যস্ত। আর মনের মধ্যে সুক্ষ্ম একটা প্রতিবন্ধকতা কাজ করছে- থাক না কি হবে লিখে? তাছাড়া কয়েকজন ইতিমধ্যে এসব বিষয় নিয়ে লিখে স্টার হতে গিয়ে শয়তানের প্ররোচণার খাঁদে পড়েছেন সে বিষয়টাও মাথায় ঘুরতে পারে।

যা-ই হোক, আমার কাছে অনেকেই জানতে চাচ্ছেন- ভাইয়া কি করব? কিভাবে প্রিপারেশন নেব? কী পড়ব? কিভাবে পড়ব? কোথা থেকে শুরু করব? আমার দ্বারা কি হবে? তাদের জন্য আমার এই লেখা।
তার আগে আমাকে নিয়ে দু’চার লাইন। আমার জীবনের জবের জন্য প্রথম ভাইভা ছিল- ১০ম বিজেএসের ভাইভা আর ২য় ভাইভা ছিল ৩৬ তম বিসিএসের। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি দুটোতেই সফলকাম হলাম। ১০ম বিজেএসে আশা করি আগামী ডিসেম্বরে গেজেটেড হব। ৩৬তম বিসিএসে অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলাম।

আমার কিন্তু কোনো কোটা নাই; আবার কৌটাও নাই। ৩৬তম বিসিএস আমার লাইফের প্রথম বিসিএস এবং ১০ম বিজেএস লাইফের প্রথম বিজেএস।
আমি ২০০৭-০৮ ব্যাচে ঢাবির আইন বিভাগে ৩৫তম ব্যাচে ভর্তি হই। খ ইউনিটে আমার মেধাস্থান ছিল ৬ষ্ঠ, ঘ ইউনিটে ১০ম এবং সেসময় আইইআরে আলাদা পরীক্ষা হতো। সেখানে ২য় হয়েছিলাম। আর অন্যান্য অনেক ভার্সিটিতে প্রথম দিকেই ছিলাম। ঢাবিই ছিল আমার টার্গেট। সো ঢাবিতেই ভর্তি হয়েছিলাম। কিছু কারণে আমি দীর্ঘ তিনবছর পড়াশুনা থেকে দূরে থাকি। সে বিষয়ে আরেকদিন লিখব ইনশাআল্লাহ। অবশেষে ২০১২ সালে আইন বিভাগের ৩৮ ব্যাচের সাথে পুন:ভর্তি হয়ে ২০১৫ সালে অনার্স ও ২০১৬ সালে মাস্টার্স শেষ করি। ২০১৬ সাল আমার জীবনের সবচেয়ে ব্যস্ততম বছর। এ বছর আমার জীবনের সোনালী সময়। একদিকে মাস্টার্সের পড়াশুনা, থিসিস, কোর্ট প্রাকটিস, টিউশনি, অনলাইনে কাজ। অন্যদিকে ২টা বিসিএস, ১টা বিজেএসের পড়াশুনা। এত কাজ আর পড়াশুনার চাপ যে, ব্রেনের যত জং সব ঘষেমেজে পরিষ্কার।

.. এখন আপনি যদি আমার কাছ থেকে পরামর্শ শুনতে চান, তবে আপনার জন্য কিছু কথা ….

১) পজিটিভ কথা বলুন এখন থেকেই…
আমি ছাত্র হিসেবে অদম্য মেধাবী ছিলাম না কোনোদিন। তবে ঢাবিতে আইন বিভাগে পড়ার সুবাদে অনেক অদম্য মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের দেখা পেয়েছি। নিজের মধ্যে অদম্য স্পৃহা তৈরি করে নিয়েছি সফলতার। আমি ইতিবাচক বলতে ভালোবাসি, ইতিবাচক কাজ করতে ভালোবাসি।
আপনাকে যখন কেউ বলবে- পড়াশুনা কেমন চলছে? আপনি নির্দ্বিধায় বলবেন- আলহামদুলিল্লাহ ভালো চলছে।
কখনো বলবেন না- নারে, ভাই পড়াশুনা হচ্ছে না, সময় পাচ্ছি না, এই সমস্যা- সেই সমস্যা । নেগেটিভ কথাই বলবেন না। ধরেন, আজ সারাদিন আপনি বই নিয়ে বসার সময় পাননি- তবুও এই কথা বলবেন না।
আপনি হয়তো আজ সারাদিন ক্যাম্পাসের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছেন আর বাদামের খোসা ছাড়ানোর কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন নিজেকে তবুও কারো সাথেই বলবেন না যে আপনার পড়াশুনা ভালো হচ্ছে না। যে-ই আপনার কাছে পড়াশুনার বিষয়ে জিজ্ঞেস করবে আপনি রেডিমেট উত্তর দিবেন- চলতেছে ভালোই।
এটা কি মিথ্যা কথা বলা হলো না? -না, কারণ আপনি সারাদিনে কি মোবাইলে দুটো লাইন পড়েননি, ক্যাম্পাসের দেয়ালে দেয়ালে চিকামারা থেকে দুটো লাইনে চোখ মেলে তাকাননি? -তাকিয়েছিলেন? তাহলে? কথাটাতো মিথ্যা নয়।

কেন বলবেন এই কথা?
-পজিটিভ কথাটা একটা মারাত্মক বিধ্বংসী ইতিবাচক দ্বিমুখী ক্ষেপনাস্ত্র। এটা আপনার মনের নেগেটিভ দুর্গকে আগাত করে করে মনের শক্তি, ব্রেনের শক্তি বাড়ায়। আবার যাকে বললেন, তার মনের খারাপ ভাইরাসগুলোকেও নষ্ট করে এবং তার মনেও একটা পজিটিভ ইচ্ছা জাগিয়ে তোলে।
এ বিষয়ে আরো অনেক বক বক করা যাবে। আর করলাম না। বুঝে নিন বাকিটা ..
সো- অলওয়েজ পজিটিভ কথা বলুন। লজ্জা শরম ছেড়ে দিয়ে বলুন। আপনার বন্ধু আপনার এই কথা শুনে আপনাকে যা-ই বলুক তাতে আপনার কিচ্ছুটি যায়-আসে না। বরং সে যখন একাকী গভীর রাতে চিন্তা করবে তার ব্রেইনও সিগনাল দিবে তাকে পড়তে হবে। আর আপনার ব্রেইন তো সিগন্যাল দিবেই সবসময়- আমাকে পড়তে হবে, আমাকে পড়তে হবে। সো শত্রুর সাথেও পজিটিভ বলুন .. নিজের সাথে ও বলুন ..
Talk Positive, Walk Positive and Be Positive …

২) প্রথম থেকেই শুরু করুন-
আমি গ্রামের ছেলে। নার্সারি/কেজিতে পড়িনি, শিশু ওয়ানে পড়েছি। আমি শিশু ওয়ান থেকে যা যা পড়েছিলাম তা রিভিশন দিয়েছিলাম। শিশু ওয়ান থেকে রিভিশন শুরু করুন।
”জল পড়ে পাতা নড়ে” – কথাটা আবার একটু মন দিয়ে পড়ে দেখেন তো .. সত্যিই আপনার মনের মধ্যে জল পড়ে কি-না? সত্যিই পজিটিব থিংকিং এবং ইচ্ছাটা পাতা নড়ার মতো দুলে দুলে আপনাকে সাহসী করে তোলে কি-না?
আপনি বিসিএস দিবেন। ১৩-এর নামতা পারেন? ১৭-এর নামতা বা ২৩-এর নামতা?
৩০ পর্যন্ত নামতা মুখস্থ করে ফেলুন । ভাবছেন- এটা একটা ফালতু কাজ, জি, এই কাজটা আমি করেছি।
Ba (বা) Be (বে) Bi (বি) Bu (বু) Bo (বো)- এধরনের উচ্চারণ করার একটা বই ছিলে শিশু ওয়ানে। ওটা আরেকবার রিভিশন দেন মন দিয়ে ।
ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস টেনের সবগুলো বইয়ের হার্ড কপি বা সফট কপি জোগাড় করুন। ক্লাস ওয়ান আগে শেষ করুন, তারপর ক্লাস টু এভাবে ।
আপনি দেখবেন অনেক নতুন জিনিস নতুনভাবে বা অনেক পুরানো জিনিস নতুনভাবে উদ্ভাসিত হচ্ছে আপনার কাছে। নিজের সাথে নিজে ফান করুন- এত্ত সুন্দর সুন্দর কথা আপনি নিচের ক্লাসে পড়েছিলেন কিন্তু তখন বুঝেননি এই কথা বলে। কি বোকা ছিলেন ছোটবেলায় আপনি?
ব্যাকরণ/গ্রামার যতটুকু যে ক্লাসে আছে তা পুরোটাই বুঝে বুঝে পড়তে থাকুন। না বুঝলে চলে যান প্রাইমারি বা মাধ্যমিক শ্রেণীর শিক্ষকদের কাছে।

৩) পড়াটাকেই গানের মতো ব্রেইনে ঘুরান সবসময়-
আপনি ওয়াশরুমে/ বারান্দায়/ ছাদে? একটু আগে কি পড়েছিলেন? ব্রেইনে আনার চেষ্টা করুন। যেখানেই থাকুন কিছু আগে যা পড়েছিলেন সেটা মনে আনার চেষ্টা করুন।
রণে-বনে-জলে-জংগলে যখন যেখানে সে অবস্থায় থাকবেন, আপনার কাছে থাকবে মহামূল্যবান বই বা বইয়ের খণ্ডিত অংশ বা চিরকুট। কিছুক্ষণ পরপর আপনার চোখ সেখান থেকে সুধা পান করবে।

৪) NO SONG, NO MOVIE, NO LIVE MATCH
গান, নাটক, এফএম, মুভি, বিভিন্ন খেলাধূলার লাইভ ইত্যাদি ব্রেনের বড় অংশকে অকেজো করে দেয়। এগুলো থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকুন। শুধু এসব বিষয়ে ইনফরমেশন সংগ্রহ করুন। দিনে সবোর্চ্চ এক ঘণ্টা বিনোদনের জন্য রাখুন। পজিটিভ গান বা কমেডি জাতীয়/ হাসির/ মজার কিছু শুনতে বা দেখতে পারেন। দুঃখবিলাসী সবকিছু পরিত্যাগ করুন। দুঃখসাগরে নিমজ্জিত বন্ধু বান্ধবকেও দূরে রাখুন।
যখন গান ‍শুনবেন আনমনে বা অবহেলায় শুনবেন না, পুরো মনযোগ দিয়ে শুনবেন। কমেডি দেখলে হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়বেন। গান বাজতে থাকবে আর আপনি পড়তে থাকবেন এটা আমার কাছে সবচেয়ে বিরক্তিকর ( আপনার পছন্দ আমার সাথে না-ও মিলতে পারে)।

৫) সর্বগ্রাসী হোন ( পজিটিভ বইয়ের ক্ষেত্রে)
সামনে যে বই পাবেন তাই উল্টে পাল্টে দেখবেন। কোনো বিশেষ কোম্পানির/লেখকের বইকে অতি বিশেষ ভক্তি দেখাবেন না। আবার কোনো বিশেষ লেখকের বইকে শত্রু/দুর্বল ভাববেন না।

৬) অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করুন এবং লিস্ট করুন
আপনি সম্ভাব্য সকল অস্ত্র ধীরে ধীরে (একদিনে না) যোগাড় করুন। একটা লিস্ট করুন। প্রতিটা অস্ত্রে প্রতিদিন দু মিনিট হলেও হাত বুলান। আপনি ভেবে ভেবে একটা লিস্ট করুন/রুটিন করুন। যাতে আপনার প্রতিদিন প্রত্যেকটা অস্ত্রেই হাতের মৃদু ছোয়া লাগে। স্টাডি ম্যাটারিয়াল যত বেশি আপনার হাতে থাকবে তত বেশি আপনার কানফিডেন্স গ্রো করবে।

অস্ত্র= স্টাডি ম্যাটারিয়াল= বই, খাতা , নোট, গাইড, ম্যাপ, ক্যারকুলেটর, ডিকশনারি। আর এর প্রত্যেকটা জিনিসেই প্রতিদিন টাচ করুন। ধরুন, আপনার একটা ওয়াল্ড ম্যাপ আছে, আপনি সেটা প্রতিদিন ১ মিনিট করে হলেও নিরবে চোখ বুলাবেন। এভাবে ধরুন, আপনার ৫০ ধরনের স্টাডি ম্যাটারিয়াল আছে প্রত্যেকটাকেই প্রতিদিন সময় দিবেন। আর বাচ্চাদের মতো/ স্কুল রুটিনের মতো নিজের পড়াশুনার রুটিন করবেন না (এই ধরনের রুটিন আমার পছন্দ না )। ধরুন – আপনি রুটিন করলেন সকাল ১০টা থেকে ১১টা অংক করবেন প্রতিদিন। এখন ১০টা বাজলে আপনার অংক করতে মন চাচ্ছে না, তখন ১টা ঘণ্টাই আপনার এপাশ-ওপাশ-ধপাশ করেই কেটে যাবে। সো টাইম ধরে রুটিন না বানিয়ে সবগুলো ম্যাটারিয়াল টাচ করুন। তা সেটা দিন-রাতের যে সময়ই হোক।

৭) যখন যেটা পড়তে মন চাইবে তখন সেটাই পড়বেন
জোর করে কোনো কিছু পড়ার বা লেখার চেষ্টা করবেন না। যখন যে বই পড়তে/লিখতে ভালো লাগবে তখন সেইটা পড়েবন। ভালো না লাগা শুরু হলেই বইটা চেঞ্জ করবেন এবং আরেকটা শুরু করবেন।
ধরুন, আপনি একটা ডেইলি রুটিন করেছেন। যেখানে সকাল ৯ টায় আপনার অংক করার কথা, কিন্তু ৫ মিনিট অংক করার পর আপনার আর ভালো লাগে না। আপনি সাথে সাথে অংক চেঞ্জ করে অন্য বই হাতে নিন। তবে যদি কোনো কিছুই আপনার ভালো না লাগে তবে বিসিএস আপনার জন্য নয়।

আমি কোনো রুটিন করে পড়ালেখা করিনি । আমি সবগুলো ম্যাটারিয়াল এর একটা তালিকা তৈরি করেছিলাম। প্রতিদিন তালিকাটার সবগুলো ম্যাটারিয়াল টাচ করার চেষ্টা করতাম। কোনো ম্যাটারিয়ালের জন্য ২ মিনিট আবার কোনটার জন্য ২০-৩০ মিনিট সময় দিতাম যেদিন মন যতটুকু চাইতো।

৮) ইংরেজি ডিকশনারি এবং বাংলা অভিধান
আছে তো? অনেকের নেই । না থাকলে কিনে ফেলুন বড় সাইজেরটা। প্রতিদিন ডিকশনারি পড়ুন। যেমন ধরুন- Go একটা ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ড নিয়ে ডিকশনারির ভিতরে অনেক আলোচনা আছে সবটাই পড়ে ফেলুন। এই শব্দটার নানামুখী usage শিখুন। এই শব্দ দিয়েই অনেক Phrase, Idioms হয় সেগুলি বুঝে বুঝে শিখুন। একই শব্দ অনেক parts of speech-এর কাজ করতে পারে সেটাও শিখুন।

৯) অনেকের পরামর্শ শুনবেন না
সারাদিন শুধু পরামর্শ শুনতে ব্যয় করেন। মোটিভেশনাল স্পিস শুনতে চান কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করতে ভালো লাগে না? অনেকটা সারারাত ওয়াজ শুনতে ভালো লাগে, কিন্তু ফজরের নামাজ পড়তে ভালো লাগে না টাইপ ।
এত্ত ওয়াজ-নসিহত শোনা বাদ দিন। নিজের ব্রেইনকে জিজ্ঞেস করে পথচলা শুরু করুন। বিশ্বাস করুন। আমি কোনো বড়ভাইকে কোনো সাজেশান চেয়ে মেসেজ দেইনি। কোনো মোটিভেশনাল স্পিস শুনতে যাইনি। বই পড়ে যতটুকু জেনেছি ওটাই। সো নিজেই নিজের পরামর্শক হোন।

১০) নিজেকে সবসময় ব্যস্ত রাখুন
ইতিবাচক কাজে সবসময় নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। শারীরিক সমস্যা থাকলে সেটা দূর করার চেষ্টা করুন এখুনি। মানসিক কোনো পিছুটান থাকলে সেটাও দূর করে দিন চিরতরে। হাতে সবসময় স্টাডি ম্যাটারিয়াল রাখবেন। ১০ মিনিট পড়বেন, তারপর ৩ মিনিট রিভিশন দিবেন। হেটে হেটে রিভিশনটা দেওয়ার অভ্যাস করবেন। যেখানেই যাবেন স্টাডি ম্যাটারিয়াল সঙ্গে রাখবেন। ছোট্ট চিরকুট টাইপ কিছু হলেও রাখবেন।

১১) বিশ্বাস ও ভরসা রাখুন আল্লাহতে এবং নিজের উপর রাখুন আস্থা
দরকার হলে দুদিন নিরবে একাকী- নির্জনে ভাবুন। তারপর নিজের সবকিছু বিবেচনা করে দেখুন আপনি পারবেন কি-না ? মন থেকে ইতিবাচক উত্তর আসলে সামনে অদম্য গতিতে এগিয়ে যান। বিসিএস আহামরি কোনো কঠিন কিছু নয়- এই বিশ্বাস নিজের ভেতর রাখুন।
ধন্যবাদ।

ক্যারিয়ার, ট্রেনিং ও স্কলারশিপ সম্পর্কে
exclusive তথ্য পেতে ফেসবুক গ্রুপে
জয়েন করুন-

Career Intelligence | My Career Partner

Scroll to Top